Posts

Showing posts from July, 2018

হ্যালো......এটা কি দীপার নাম্বার

Image
হ্যালো......এটা কি দীপার নাম্বার? -নাম্বার ভালোমতদেখে ফোন দিতে পারেন না!সাত-সকালে ঘুম টা নষ্ট করছেন! -Sorry...ঘুমের ডিস্টার্ব করার জন্য। -That's o.k... এটা বলেই ফোনটা রেখে দিলো নুহান। সারারাত বই পড়ে ভোরের দিকে ঘুমিয়েছিল নুহান তাই সকালে অহেতুক একটা ফোনের জন্য তার ঘুম ভাঙ্গাতে সে ভীষণ বিরক্ত।একটা মেয়ে ফোন দিয়েছে তো কী হয়েছে? নুহানের কাছে এটা বিশেষ কোন কিছু না।সে মেয়েদেরকে এড়িয়ে চলে।তাকে এই পর্যন্ত ৩টা মেয়ে প্রোপোজ করেছে,আর সে তিনটা মেয়েকেই রিফিউজ করেছে।তার ধারনা ভার্সিটির ৩য় বর্ষ ছাড়া প্রেম করা যাবে না কারণ এর আগে প্রেম করলে ভার্সিটির ৩য় বর্ষে উঠার আগেই কবি হতে হবে। বর্তমানে সে যেহেতু ভার্সিটির ১ম বর্ষে সেহেতু কোন মেয়েকে সে পাত্তা দেয় না। বিরক্তি নিয়ে বিছানা থেকে উঠলো নুহান। আজকে ভার্সিটি বন্ধ তাই আজকে সে তার বাসাতেই থাকবে।ঘুম থেকে উঠেই প্রতিদিনকার মতো রবীন্দ্র সঙ্গীত শুনছে আর চিন্তা করছে কী করবে।হঠাৎ তার মনে পড়লো যে তিন গোয়েন্দার একটা বই পড়া বাকী। তাই সে বইটি নিয়ে বারান্দায় গেলো পড়তে। কিন্তু পড়ায় ক...

→ বন্ধুত্ব থেকে জীবনসঙ্গী।। অনেক সুন্দর একটি প্রেম কাহিনী

Image
→ বন্ধুত্ব থেকে জীবনসঙ্গী . সেই কখন থেকে আমার বোন মেঘলা টাকার জন্য কানের কাছে ঘ্যানঘ্যান করছে। মাথার নিচ থেকে বালিশটা কানে চেপে ধরলাম কিন্তু শয়তান বোনটা বালিশটা নিয়ে গেলো। এই মেঘলাটার জন্য আমার সকালের ঘুম হারাম হয়ে যায়। প্রতিদিন সকালে কিছু না কিছু নিয়ে আমার কাছে আসবে আর ঘুমটাকে হারাম করে দিবে। আজকে আসছে টাকার জন্য আরে বাবা আমি কি চাকরী করি। চাকরি করলে সমস্যা ছিলো না। আমি বাবার কাছ থেকে চেয়ে চেয়ে নেই আর উনি আসছে আমার কাছে। আমি বললামঃ বোনরে বাবার কাছে গিয়ে বল উনি নিশ্চয় দিবে। কে শুনে কার কথা মাঝখানে আমার ঘুমের বারোটা বাজিয়ে দিলো। অনেক রাত করে ঘুমিয়েছি ঘুমটাও হলো না এই মেয়েটার জন্য। আমি মেঘলার কোনো কথা না শুনে জোরে জোরে আম্মুকে ডাক দিলামঃ আম্মু দেখো তোমার মেয়ে আমার কাছে টাকা চাইতে আসছে। দুই মিনিট পর আম্মু রুমে এসে বললোঃ কি হইছে গণ্ডারের মত চিল্লাচিল্লি করতেছিস কেন? আমি অনেকটা অবাক হয়ে বললামঃ ধুর বাবা নিজের ছেলেকে গণ্ডার উপাধি দিলো। গণ্ডার বলছে তো কি হইছে নিজেকে শক্ত করতে হবে তা নাহলে আজকে আমার মানিব্যাগ শেষ হয়ে যাবে। আর কোনোকিছু ভাবাভাবি না করে বিছানা ছেড়ে ফ্রেশ...

গল্প- নিরন্তর ভালোবাসা

Image
গল্প- নিরন্তর ভালোবাসা * আজ আকাশ এ হালকা মেঘ জমেছে।তবে যে কোনো সময় বৃষ্টি নামতে পারে।ভাগ্যিস মা ছাতাটা দিয়েছে ।না হলে কি বিপদেই না পরতাম। যাই হোক-আমি কাব্য।রাজশাহী থেকে বগুড়া যাচ্ছি। আমার বাড়িতে। বাসে উঠলাম।গাড়ি চলতে শুরু করল। আমার সবসময়ই দূরের যাত্রা খুব ভাল লাগে। তাই জানালার পাশে বসে বাইরে প্রকৃতি দেখছিলাম। বাসে যাত্রি সংখ্যা অনেক কম। তাই এমন কেউ নেই যে কথা বলে সময় কাটাব। একটুপর হঠাত কেমন জানি কারও কান্নার শব্দ কানে আসছিল।প্রথমে মনের ভূল ভেবে উড়িয়ে দিলেও আস্তে আস্তে শব্দটা পরিষ্কার হতে লাগল। খেয়াল করলাম কান্নার গলাটা একটা মেয়ের। আসছে ঠিক আমার সিটের একদম শেষের সিট থেকে।যেহেতু সময়টা সন্ধ্যার পর তাই অন্য কেউ ব্যাপারটা দেখেনি।আমি কি হল দেখতে পেছনে গেলাম।আসলে মেয়েটা এত মায়া দিয়ে কাদছিল যে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলাম না। যাই হোক-গিয়ে দেখি একা একটা মেয়ে লাল শাড়ি পরা।বসে বসে কাদছে। প্রথমে কি বলব বুঝতে পারছিলাম না।শেষমেষ জিজ্ঞেস করলাম-- -Excuse me..আপনি কাদছেন কেন??? -সরি., আপনি কে??(কান্না মাখা চোখে তাকিয়ে বলল) -জি,,আমি সামনের সিটে বসেছি।আপনি কাদছেন তাই জিজ্ঞেস করছি। ...

গল্প-ঘৃতকুমারী।। অসাধারন রোমান্টিক প্রেমের গল্প।। পরলে বুঝবেন

Image
গল্প-ঘৃতকুমারী (দুই পর্বের গল্প,অাপনাদের ভালো লাগলে ২য় পর্ব খুব শীঘ্রই দিব) ১ম পর্ব...... -তোমাকে না কতবার বলেছি এসব পাগলামি না করতে,তারপরেও কেন কর??(নিধি) - পাগলামি কই দেখলে?তোমাকে একটু নীল শাড়ি অার নীল কাচের চুড়ি পড়ে দেখতে চেয়েছি। (নিলয়) -পাগলামি নয়তো কি?তুমি জান অামি শাড়ি পড়ি না। তারপরেও কেন বল? -ঠিক অাছে..পড়তে হবে না।দেখতে চাই না তোমাকে শাড়িতে। এভাবে মাঝে-মাঝেই নিধি অার নিলয়ের মাঝে ছোট-ছোট বিষয় নিয়ে ঝগড়া হয়। নিলয় খুবই সাধারন ঘরের ছেলে।তবে ভীষণ রোমান্টিক।অার নিধি কঠিন বাস্তবাদী মেয়ে। নিধি বেশির ভাগ সময়ই নিলয়ের এমন ছোট-ছোট অাবদার অপূর্ণ রেখে দেয়।তবুও নিলয় নিধিকে পাগলের মত ভালোবাসে। তাদের সম্পর্কের শুরুটাও বেশ অদ্ভুত। দুবছর হয়ে গেল তাদের সম্পর্কের। তবুও নিলয়ের কাছে মনে হয়, এইত সেদিনের কথা । -দোস্ত কই যাস?(রাফি) -এইত দোস্ত একটু শহরে যাব। বোনের জন্য ঘৃতকুমারী অানতে হবে। (নিলয়) থাক দোস্ত পরে অাড্ডা দিব। বাই। নিলয় এক দোকানের সামনে এসে দাড়ালো। বেশ ভীড়। মনে হয় সবাই অাজই গাছের চারা কিনতে এসেছে। -এই যে মামা..ঘৃতকুমারী গাছ অাছে কি?? -যে মামা,এডাই অাছে। -কত মামা? নিলয় ঘৃতক...

কালিয়াকৈরে স্কুল ছাত্র সোহাগ হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ভিডিও সহ

Image
গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার হরতকিতলা এলাকার বেগম সুফিয়া মডেল স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্র সোহাগ হোসেন (১৮) কে পরিকল্পিত ভাবে হত্যার প্রতিবাদে এবং হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছে নিহত স্কুল ছাত্রের পরিবার, এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীরা।গতকাল বুুধবার দুপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের উপজেলার খাড়াজোড়া এলাকায় ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।এ সময় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক সিকদার জহিরুল ইসলাম জয়, গাজীপুর জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মফিজুল ইসলাম লিটন,কালিয়াকৈর পৌর শ্রমিকলীগের সভাপতি হারিজউজ্জামান খান,কালিয়াকৈর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, কালিয়াকৈর পৌর ছাত্রলীগের আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল মামুন সবুজসহ নিহতের পরিবারের সদস্য, স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্রছাত্রী, এলাকাবাসি ও বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষজন।মানবন্ধনে এসময় বক্তারা অবিলম্বে স্কুল ছাত্র সোহাগ হত্যাকারীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানান।উল্লেখ্য, নিখোঁজের তিন দিন পর গত রোববার রাতে টঙ্গী থানা পুলিশ ইজতেমা ময়দানের পা...

জে.এস. মাহমুদুল খানের কবিতা সমূহ।

Image
নাম জে. এস. মাহমুদুল খান ১৯৯৯ সালের ১লা জানুয়ারিতে টাংগাইল জেলার সখিপুর থানাধীন দাড়িয়াপুর গ্রামে এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।বাবার নাম মোঃ ফজলুল করিম, মাতা নুরজাহান বেগম। দুই ভাই বোনের মাঝে তিনি ছোট ছেলে। শিক্ষা জীবন শুরু হয় গ্রামের  ইস্কুল থেকে।পরে তিনি গাজীপুর,কালিয়াকৈর এর আনসার একাডেমী থেকে মাধ্যমিক পাশ করেন।বর্তমানে তিনি  টাংগাইল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে ইলেকট্রনিক্স ডিপার্টমেন্টে অধ্যয়ন করছেন। ইতিমধ্যে তিনি অনলাইন সাহিত্য পএিকায় বেশ কয়েক বার সাপ্তাহিক সেরা কবির সম্মাননাতো পেয়েছেন। তার লেখার মাঝে ফুটে ওঠে প্রেম, বিরহ, রাগ-অনুরাগ,দেশ প্রেম ইত্যাদি। ইতি মধ্যে তিনি মানুষের মাঝে একজন প্রিয় লেখক হয়ে ওঠেছেন।তার সব গুলি লেখাতেই বাস্তবতার  ছোঁয়া রয়েছে। অল্পদিনে তিনি মানুষের মন জয় করেছেন। Click & Watch This Video  তার কবিতা সমূহঃ যৌবনের বসন্ত জে এস মাহমুদুল খান যৌবনের উত্তাল ঢেউয়ে  তুমি যে সাগরে নেমেছিলে তুমি কী তার গবীরতা জানো  তুমি তো দেখে ছিলে শুধু সাগরের ভিশালতা দেখতে পাওনী তার ভাঙ্গনের খেলা, কী ভাবে দেখবে? তখন তো তো...

আমার একজন প্রেমিকা ছিলো. তার একটা পাগলামি ছিলো৷ বাংলা রোমান্টিক লাভ স্টোরি

Image
আমার একজন প্রেমিকা ছিলো. তার একটা পাগলামি ছিলো, গভীর রাতে ফোন দিয়ে বলবে তোমাকে আমার দেখতে ইচ্ছা করছে, তুমি কি একটু আসবে বাসার সামনে। আমিও তার পাগলামি কে প্রশ্রয় দিয়ে চলে যেতাম। ওদের বাসার প্রথম গেটের দেয়াল টপকালেই কেঁচি গেট,আর নিজেদের বাড়ী বলেই কেঁচি গেটের সেকেন্ড চাবিটাটা খুব সহজেই নিজেরকরে নিতে পেড়েছে। যখন দেয়াল টপকে ভিতরে প্রবেশ করতাম প্রায়ই দেখতাম কেঁচি গেট খুলে সে বাহিরে, আমি যাওয়া মাত্রই জড়িয়ে ধরে কান্না, চোখের জলে আমার শার্টের বুকের অংশটা ভিজে যেতো প্রায় প্রতিবারই। আর ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে একটা কথাই বলতো "তুমি জানো আমি বেশী দিন বাচবো না, তবুও আমাকে এতো ভালোবাসো কেন? দেখবে এই ভালোবাসা একদিন তোমাকে কাঁদাবে " আর তার এই রাতের বেলা দেখতে চাওয়ার পাগলামি টা বেড়ে যেতো যখন আকাশে চাঁদ এর আলোটা বেশী, তখন প্রায় প্রতি রাতেই এই ধরনের পাগলামি সহ্য করতাম। আর আমারো ভালো লাগতো,কারন আমি তাকে আউলা চুলে দেখতে বেশী ভালবাসতাম। আউলা ঝাউলা একমুঠ চুল কোন মতে পিছনে বেধে রেখেছে আর তার মাঝে কয়েকটা আবার মুষ্টি বন্ধী থেকে মুক্তি পেয়ে গালের পাশে ঝুলে রয়েছে। রাস্তার মধ্যে সুরু করে ...

কালিয়াকৈর এর নিখোঁজ সোহাগ এর লাশ মিলল তুরাগ নদীতে

Image
গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার হরতকিতলা এলাকা থেকে নিখোঁজের তিনদিন পর টঙ্গীর তুরাগ নদী থেকে পুলিশ এক স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে। রোববার রাতে লাশটি পাওয়া যায়। নিহত সোহাগ হোসেন(১৮) কালিয়াকৈর উপজেলার হরতকিতলা এলাকার আলী হোসেনের ছেলে। তিনি স্থানীয় সুফিয়া মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, শাহীন ও সোহাগসহ কয়েকজন বন্ধু মিলে একটি এলএমএম কোম্পানিতে কাজ করতেন। শুক্রবার বিকেলে সোহাগ ও শাহিনের সাথে বাসা থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি। রোববার রাতে টঙ্গী থানা পুলিশ ইজতেমা ময়দানের পাশে তুরাগ নদীর ব্রীজের কাছ থেকে সোহাগের লাশ উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়রা সোমবার সকালে শাহীনকে আটক করে টঙ্গী থানা পুলিশে সোপর্দ করেছেন। আটক শাহীন সিরাজগঞ্জের ঢলভাঙ্গা থানার নন্দিনা গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে। টঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) কামাল হোসেন জানান, এলাকাবাসী শাহীন নামে একজন থানায় সোপর্দ করেছেন। শাহীনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। নিহতের বাবা বাদী হয়ে টঙ্গী থানায় হত্যা মামলার অভিযোগ দায়ের করেছেন। আমাদের পেইজ  Follow করে সাথে থাকুন।   Click...

নবীন কবী জে. এস. মাহমুদুল খান জীবন কাহিনী ও কবিতা সমূহ

Image
১৯৯৯ সালের ১ লা জানুয়ারীতে টাঙ্গাইল জেলার  সখিপুর  থানাধীন দাড়িয়াপুর গ্রামে এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম মোঃফজলুল করিম মাতাঃনুরজাহান বেগম।  দুই ভাই বোনের মাঝে তিনি ছোট ছেলে। শিক্ষা জীবন শুরু হয় গ্রামের স্কুল থেকে । পরে তিনি গাজীপুর, কালিয়াকৈর   আনসার একাডেমি থেকে মাধ্যমিক পাস করেন। বর্তমানে তিনি টাঙ্গাইল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে ইলেকট্রিক ডিপার্টমেন্টে অধ্যয়ন করছেন।  নিচে তার কবিতা সমূহঃ ''''''''''আছইতো বেশ'''''''''            জে এস মাহমুদুল খান কিছু স্বপ্নের পিছনে ছুটেছি কতবার, ভেবেছিলাম পূর্ণ হবে, ছিলাম প্রতিক্ষায়... তুমি নেই ভাবতেই অবাক লাগে, যদিও ছিলে না আমার কখনো, তবুও শান্তনা ছিলো এতটুকু, ছিলে না তো আর কারো... মিছে কিছু স্মৃতির সৃষ্টি, কিছু স্বপ্নের ধ্বংসের অবশেষ, সব কিছু মিলিয়ে আছইতো বেশ... জীবনটা ছন্নছাড়া,কিছুটা এলোমেলো... কিছু কষ্টের টুকরো মেঘ, জমে থাকে মনের এক কোণে, সময়-অসময় আর অবেলায়... এভাবেই দিন যায় দিন আসে, রাত গুলো হয়ে যায় শেষ... সব কিছু মিলিয়ে আ...

USA Romantic Love Story

Image
"Happy" ni Yani Lee May kabigan ako. Ang pangalan niya  ayHappy. Kayang-kaya niyang patawin kaming magkakaibigan; kayang kaya nya kami mapa-ngiti Lagi siyang naka-ngiti. Naabutan ko din sya minsan na naka earphone tapos nakatulala sa langit o di kaya sa malayo..So napatanong ako sa sarili ko, 'Bakit kaya lagi syang masaya?' 'Bakit kaya lagi siyang naka-earphone?' . Nasagot naman ang tanong ko. Last sunday nag punta kaming park after naming magsimba. Pagdating namin sa park, agad kaming umupo sa damuhan dahil malinis naman.. Me: Psst, bili lang akong food natin ha? Happy: Sige..*sabay salpak ng earphone*  After ko makita na nagsalpak na naman sya ng earphone nagkunwari akong umalis na pero ang totoo nagtago lang ako sa malapit na puno sapat na para matanaw ko siya... ang ekspresyon nya. Ayun na naman sya nakatulala sa langit... Tinitigan ko lang sya hangang sa nakita kong unti-unti ng tumulo ang luha nya. Walang ibang ekspresyon ang mukha nya ...

গল্প -রীতাকে ভালোবাসা যায়, ভুলে থাকা যায় না...Bangla Romantic Love story

Image
গল্প -রীতাকে ভালোবাসা যায়, ভুলে থাকা যায় না... লেখক-লাভলী ইয়াসমীন: গজফোর্ড, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া রীতাকে দেখি না আজ প্রায় আট বছর হলো। আমার জীবনের একটা বড় অধ্যায় জুড়ে আছে রীতা—ইসরাত জাহান রীতা। রোকেয়া হলে একই রুমে থেকেছি শুরু থেকে শেষ দিন পর্যন্ত। কী জানি কী এক অদৃশ্য কারণে রীতা আমাকে বিনা নোটিসে বয়কট করেছে। অথচ এমন একটা সময় ছিল আমরা রোকেয়া হলের মাঠের ছোট্ট কাঠগোলাপ গাছের দুই ডালে দুজন মুখোমুখি বসে গল্প করে কাটিয়ে দিয়েছি ঘণ্টার পর ঘণ্টা। কাঠগোলাপ গাছটা এখনো আছে কিনা আমি জানি না। থাকলেও সে গাছে বসে কেউ আমার আর রীতার মতো জীবনের স্বপ্ন ছবি আঁকে কিনা আমি সেটাও জানি না। শুধু জানি সেদিনের সেই কাঠগোলাপ গাছটা যদি আজ জানত রীতা আমাকে ভুলে গেছে, তাহলে হয়তো আর কোনো দিন তার ডালে কাউকে বসতে দিত না। কেউ না জানুক, আমি আর রীতা তো জানি, আমাদের কত নির্ঘুম রাতের সুখ-দুঃখের সাক্ষী ছিল সেই গাছ। শুধু কী গাছ, বিশালাকার সবুজ ঘাসের মাঠ, বেগম রোকেয়ার মূর্তির পাদদেশ, হলের ভেতরের শহীদ মিনারের সামনে, ফয়জুন্নেসা হলের নিচের রাস্তায় বসেও কাটিয়ে দিয়েছি কতশত অলস বিকেল, মন খারাপের সন্ধ্যা। এমনকি জ্যোৎস্না বিলাশ...

ভাবছিলাম চড় মারবো কিন্তু মারলো না। গল্পটি লিখেছেন Sumaiya anjum Khondoker

Image
গল্প: ভালোবাসা " " – রিনি দাড়াও (আমি) – হুমম বলো?(রিনি) – আই লাভ ইউ?(আমি) ভাবছিলাম চড় মারবো কিন্তু মারলো না। ভালোই হইছে মারে নাই। কিন্তু এটা কি ও তো লাঠি নিয়া আসতাছে? কি করবো বুঝতাছি না। দাড়িয়ে থাকবো নাকি দৌড় দিবো। দশ সেকেন্ড সময় নিলাম , নাহ আমার ভালোবাসার দরকার নাই। জুতাটা হাতে নিয়া দিলাম দৌড়। পেছন থেকে, – কই যাস আয় তোরে ভালোবাসা দেই।(রিনি) – দরকার নাই তোর ভালোবাসার তুই থাক।(আমি) দুইদিন পর আবার যাইতাছি, আজকে মনে হয় কপালে শনি আছে, ওই দিকে রিনি বসে আছে ,ওর কাছে গেলাম। কিন্তু নিরাপদ দুরত্ব বজায় রেখে যাতে পালাতে পারি। – রিনি(আমি) – হুমম বল?(রিনি) – রেগে আছিস?(আমি) – না বল?(রিনি) – রেগে নাইতো? (আমি) – না বললাম তো?(রিনি) – আই লাভ ইউ?(আমি) আজকে একটা চড় মারলো বাম গালে, – রিনি? (আমি) – এই দিকে আয়? (আমি) – কি? (রিনি) – দেখতো ডান গালে কি যেন হইছে না।(আমি) – কই দেখি। কিছু নাই তো?(রিনি) – এই গালে একটা থাপ্পড় মার।(আমি) – কেন?(রিনি) – আম্মু বলছে এক গালে থাপ্পড় মাড়লে বউ মরে। ( আমি) ঠাসস করে একটা চড় মেরে রিনি চলে গেল। , ওহ আমি সানভি...

আমার একজন প্রেমিকা ছিলো? Bangla Romantic Love Story

Image
আমার একজন প্রেমিকা ছিলো। তার একটা পাগলামি ছিলো,গভীর রাতে ফোন দিয়ে বলবে "তোমাকে আমার দেখতে ইচ্ছা করছে, তুমি কি একটু আসবে বাসার সামনে।" আমিও তার পাগলামি কে প্রশ্রয় দিয়ে চলে যেতাম ওদের বাসার প্রথম গেটের দেয়াল টপকালেই কেঁচি গেট,আর নিজেদের বাড়ী বলেই কেঁচি গেটের সেকেন্ড চাবিটা খুব সহজেই নিজের করে নিতে পেড়েছে। যখন দেয়াল টপকে ভিতরে প্রবেশ করতাম প্রায়ই দেখতাম কেঁচি গেট খুলে সে বাহিরে, আমি যাওয়া মাত্রই জড়িয়ে ধরে কান্না, চোখের জলে আমার শার্টের বুকের অংশটা ভিজে যেতো প্রায় প্রতিবারই। আর ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে একটা কথাই বলতো তুমি জানো আমি বেশী দিন বাচবো না, তবুও আমাকে এতো ভালোবাসো কেন?দেখবে এই ভালোবাসা একদিন তোমাকে কাঁদাবে " আর তার এই রাতের বেলা দেখতে চাওয়ার পাগলামি টা বেড়ে যেতো যখন আকাশে চাঁদ এর আলোটা বেশী, তখন প্রায় প্রতি রাতেই এই ধরনের পাগলামি সহ্য করতাম। আর আমারো ভালো লাগতো,কারন আমি তাকে এলোমেলো চুলে দেখতে বেশ ভালবাসতাম। এলোমেলোএকমুঠ চুল কোন মতে পিছনে বেধেvরেখেছে আর তার মাঝে কয়েকটা  Riddo Rangon Scandel Video 2018 আবার মুষ্টি বন্ধী থেকে মুক...